কুড়িগ্রাম জেলার সীমান্তবর্তী ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় ঈদুল আযহার আকর্ষণ ‘বাংলার রাজা’। ধবধবে সাদার ওপর কালো লোমে শরীর ঢাকা। বিশাল দেহে ঢেউ খেলানো চলন। ঘরের বাইরে আনলে একটু হিংস্র হয়ে লম্বা শিং দিয়ে মাটি খুঁড়ে শান্ত হয়। খাবারেও রয়েছে রাজকীয় ভাব। সব মিলিয়ে রাজকীয় স্বভাবের কারণে নাম রাখা হয়েছে ‘বাংলার রাজা’।
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভারতীয় সীমান্ত ঘেঁষা মানিক কাজী গ্রামের বাসিন্দা উমর আলীর ছোট ছেলে জয়নাল আবেদিনের বাড়িতে পালন করা অস্ট্রোলিয়ান শংকর জাতের একটি ষাঁড়ের নাম বাংলার রাজা। দৈত্যাকার ষাঁড়টির দৈর্ঘ্য ১২ ফুট, উচ্চতা ছয় ফুটের কাছাকছি। সাড়ে চার বছর বয়সী ষাঁড়টির ওজন প্রায় ২৪ থেকে ২৫ মণ। দাম চাওয়া হচ্ছে ১৫ লাখ টাকা।
এবারে ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর হাটে বাংলার রাজাই কুড়িগ্রাম জেলার প্রথম এবং একমাত্র বড় ষাঁড়। প্রতিদিন খাবার খায় পাঁচশত টাকা।
-নয়ন দাস, কুড়িগ্রাম।