ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কাঁপল দখলদার অঞ্চল, ১০০টির বেশি স্থানে সাইরেন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
তেহরান থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, মঙ্গলবার ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডজুড়ে চরম আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। আল আরাবি টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পরপরই একশটিরও বেশি স্থানে বিমান হামলার সতর্কতা সাইরেন বেজে ওঠে।
জায়নিস্ট চ্যানেল ১৪ দাবি করেছে, ইরান এই দফায় ইসরায়েলের দিকে ১০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এতে দখলকৃত অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং জরুরি প্রতিরক্ষা বাহিনী সক্রিয় হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা দ্রুত বাড়ছে। ইরান জানিয়েছে, তাদের ভূখণ্ডে সামরিক ও বেসামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাবে তারা এই হামলা চালিয়েছে। তেহরান আরও হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আগ্রাসন চললে প্রতিক্রিয়া হবে আরও ভয়াবহ।
আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এই হামলার সময় কার্যকরভাবে কাজ করতে পারেনি। ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো সঠিকভাবে শনাক্ত বা প্রতিহত করতে না পারার বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকেরা।
বিশ্লেষকদের মতে, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যেমন আয়রন ডোম বা ডেভিড’স স্লিং-এর ওপর নির্ভরশীলতা এবার প্রশ্নের মুখে পড়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এখনো এই হামলার ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি। তবে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কিছু ভিডিওতে বিস্ফোরণের শব্দ ও মানুষের দৌঁড়ে পালানোর দৃশ্য দেখা গেছে।
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ধ্বংস ওয়েইজম্যান ইনস্টিটিউট, কোটি ডলারের গবেষণা পুড়ে ছাই
ইরানের সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চলীয় শহর রেহোভোটে অবস্থিত খ্যাতনামা গবেষণা কেন্দ্র ‘ওয়েইজম্যান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স’ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হামলার ফলে প্রতিষ্ঠানটির মূল ভবনসহ গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাগারগুলো সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন সেখানকার গবেষক ও কর্মীরা।
দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞান ও চিকিৎসা গবেষণায় আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এ ইনস্টিটিউটে জীববিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং আণবিক প্রযুক্তির মতো উন্নত বিষয় নিয়ে কাজ চলত। এখানেই অধ্যাপক অ্যাডা ইয়োনাথ ২০০৯ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন রাইবোসোম ম্যাপিং গবেষণার জন্য।
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কাঁপল দখলদার অঞ্চল, ১০০টির বেশি স্থানে সাইরেন
তেহরান থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, মঙ্গলবার ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডজুড়ে চরম আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। আল আরাবি টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পরপরই একশটিরও বেশি স্থানে বিমান হামলার সতর্কতা সাইরেন বেজে ওঠে।
জায়নিস্ট চ্যানেল ১৪ দাবি করেছে, ইরান এই দফায় ইসরায়েলের দিকে ১০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এতে দখলকৃত অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং জরুরি প্রতিরক্ষা বাহিনী সক্রিয় হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা দ্রুত বাড়ছে। ইরান জানিয়েছে, তাদের ভূখণ্ডে সামরিক ও বেসামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাবে তারা এই হামলা চালিয়েছে। তেহরান আরও হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আগ্রাসন চললে প্রতিক্রিয়া হবে আরও ভয়াবহ।
আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এই হামলার সময় কার্যকরভাবে কাজ করতে পারেনি। ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো সঠিকভাবে শনাক্ত বা প্রতিহত করতে না পারার বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকেরা।
বিশ্লেষকদের মতে, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যেমন আয়রন ডোম বা ডেভিড’স স্লিং-এর ওপর নির্ভরশীলতা এবার প্রশ্নের মুখে পড়েছে।
