তিনি বলেন, “আমরা ক্ষমতায় এসে ন্যায়বিচার, আইনের শাসন ও মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নিশ্চিত করব। কোনো রকম গুণ্ডামি বা পাণ্ডামি দিয়ে নয়, জনকল্যাণমূলক কাজের মাধ্যমেই আমরা জনগণকে বাঁচিয়ে রাখব। কেউ বিএনপির নাম ব্যবহার করে যদি সন্ত্রাস বা চাঁদাবাজি করতে চায়, তাহলে আমি নিজে তাকে গুলি করে দেব।”
অধ্যাপক জয়নাল আবেদিন আরও বলেন, “আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আশাবাদী—তারা আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আর কোনো হত্যাকাণ্ড, চাঁদাবাজি, খুন-খারাবি চলবে না। দল থেকে তাৎক্ষণিক বহিষ্কারের নির্দেশ রয়েছে। আমরা গুণ্ডা-পাণ্ডাদের দিয়ে নয়, জনগণের ভালোবাসা ও আস্থার ভিত্তিতে রাজনীতি করতে চাই।”
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ফেনী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলাল উদ্দিন আলাল।
সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির গ্রাম সরকার বিষয়ক সম্পাদক বেলাল আহমেদ, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য জালাল উদ্দিন আহমেদ মজুমদার, মশিউর রহমান বিপ্লব, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ খালেক, গাজী হাবিব উল্ল্যাহ মানিক ও আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী।
সমাবেশে বক্তারা “জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের আত্মত্যাগ স্মরণ করে” বলেন, এই ঘটনার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়েই বিএনপি দেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।