হুকুম দখলের জায়গা লীজ কিংবা বিক্রয় করা চলবে না বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন জনদুর্ভোগ লাঘবে জনতার ঐক্য চাই শীর্ষক নাগরিক উদ্যোগের প্রধান উপদেষ্টা ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন।
তিনি আজ ২৩ শে ফেব্রুয়ারি রবিবার সকালে নগরীর জামালখানস্থ প্রেস ক্লাব চত্বরে রেলওয়ে কর্তৃক হুকুম দখলকৃত জায়গা বাণিজ্যিক লীজ প্রদানের প্রতিবাদে নাগরিক উদ্যোগ আয়োজিত মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে বেসরকারি হাসপাতালের জন্য ৬ একর জায়গা বরাদ্দ করে রেখেছে। সিআরবি এলাকায় রেলওয়ের জমিতে গড়ে তোলা হবে ৫০০ শয্যার একটি বেসরকারি হাসপাতাল। অথচ ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল প্রত্যেক বিভাগীয় শহরে একটি বিশেষায়িত শিশু হাসপাতাল নির্মাণ করার। সেই হাসপাতালটি বাস্তবায়নে কাজও শুরু করেছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার। কিন্তু দু একর জায়গা নির্বাচনের অভাবে সে প্রকল্প আলোর মুখ দেখছে না। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। এছাড়া সরকারি জমিতে হাসপাতালটি নির্মিত হলেও এর ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা হবে সম্পূর্ণ বেসরকারি মালিকানায়। যার ফলে এ হাসপাতালের চিকিৎসাব্যয়ও থাকবে সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। এতে স্বাস্থ্য খাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যকরী দিক নির্দেশনা পুরোপুরি উপেক্ষিত হবে এবং সাধারণ জনগণ পরিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হবে। আমরা পরিস্কারভাবে বলতে চাই চট্টগ্রামের জনগনের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য অবশ্যই আরো একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন করা প্রয়োজন এবং তা হতে হবে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায়। কোনভাবেই জনগনের হুকুম দখলকৃত জায়গার উপর বেসরকারি ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় হাসপাতাল নির্মিত হতে পারে না। আমরা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে সবিনয় আহবান জানাবো উক্ত জায়গাগুলো স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের নিকট হস্তান্তর করা হোক যাতে নগরবাসীকে পরিপূর্ণ স্বাস্থ্য সেবা দিতে চট্টগ্রামে একটি ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ করা যায়।
নাগরিক উদ্যোগের অন্যতম উপদেষ্টা হাজী মোঃ ইলিয়াছ এর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব হাজী মোঃ হোসেন এর সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এস.এম.আবু তাহের, আব্দুর রহমান মিয়া, সাইদুর রহমান চৌধুরী, নিজাম উদ্দিন, নগর যুবলীগ যুগ্ম-আহবায়ক মাহবুবুল হক সুমন, নগর সৈনিক লীগ আহবায়ক শফিউল আজম বাহার, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সদস্য নুরুল কবির, মোরশেদ আলম, ডা. অঞ্জন দাশ, হাফেজ মোঃ ওকার উদ্দিন, এজাহারুল হক, শেখ মামুনুর রশীদ, এ.এস.এম জাহিদ হোসেন, অনির্বাণ দাশ বাবু, সোলেমান সুমন, হারুন উর রশীদ, মোঃ জাহাঙ্গীর, মোঃ আলমগীর, সাইফুল্লাহ আনছারী, রকিবুল আলম সাজ্জী, আশিকুননবী চৌধুরী, মহানগর নগর ছাত্রলীগ সভাপতি এম ইমরান আহমেদ ইমু, সহ-সভাপতি নোমান চৌধুরী, মিনহাজুল আবেদীন সানী, ওমর ফারুক, শফিকুল আলম পারভেজ, ফয়সাল অভি, আরাফাত রুবেল, মোঃ ওয়াসিম, মোঃ বেলাল, হাসান হাবিব সেতু, মোঃ কাইয়ুম, সৈয়দ তৌহিদ, ফরহাদ সায়েম, শহীদুল আলম, রাকিবুল ইসলাম, মীর মোঃ ইমতিয়াজ, ফয়সাল সাব্বির, সৈয়দ ইবনে জামান ডায়মন্ড, আব্দুল্লাহ আল নোমান সাইফ, মোঃ আলী মিঠু, আরমান সাজিদ, আব্দুল হাবিব বাপ্পী, মিজানুর রহমান প্রমূখ।
-সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে বেসরকারি হাসপাতালের জন্য ৬ একর জায়গা বরাদ্দ করে রেখেছে। সিআরবি এলাকায় রেলওয়ের জমিতে গড়ে তোলা হবে ৫০০ শয্যার একটি বেসরকারি হাসপাতাল। অথচ ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল প্রত্যেক বিভাগীয় শহরে একটি বিশেষায়িত শিশু হাসপাতাল নির্মাণ করার। সেই হাসপাতালটি বাস্তবায়নে কাজও শুরু করেছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার। কিন্তু দু একর জায়গা নির্বাচনের অভাবে সে প্রকল্প আলোর মুখ দেখছে না। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। এছাড়া সরকারি জমিতে হাসপাতালটি নির্মিত হলেও এর ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা হবে সম্পূর্ণ বেসরকারি মালিকানায়। যার ফলে এ হাসপাতালের চিকিৎসাব্যয়ও থাকবে সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। এতে স্বাস্থ্য খাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যকরী দিক নির্দেশনা পুরোপুরি উপেক্ষিত হবে এবং সাধারণ জনগণ পরিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হবে। আমরা পরিস্কারভাবে বলতে চাই চট্টগ্রামের জনগনের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য অবশ্যই আরো একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন করা প্রয়োজন এবং তা হতে হবে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায়। কোনভাবেই জনগনের হুকুম দখলকৃত জায়গার উপর বেসরকারি ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় হাসপাতাল নির্মিত হতে পারে না। আমরা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে সবিনয় আহবান জানাবো উক্ত জায়গাগুলো স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের নিকট হস্তান্তর করা হোক যাতে নগরবাসীকে পরিপূর্ণ স্বাস্থ্য সেবা দিতে চট্টগ্রামে একটি ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ করা যায়।
নাগরিক উদ্যোগের অন্যতম উপদেষ্টা হাজী মোঃ ইলিয়াছ এর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব হাজী মোঃ হোসেন এর সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এস.এম.আবু তাহের, আব্দুর রহমান মিয়া, সাইদুর রহমান চৌধুরী, নিজাম উদ্দিন, নগর যুবলীগ যুগ্ম-আহবায়ক মাহবুবুল হক সুমন, নগর সৈনিক লীগ আহবায়ক শফিউল আজম বাহার, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সদস্য নুরুল কবির, মোরশেদ আলম, ডা. অঞ্জন দাশ, হাফেজ মোঃ ওকার উদ্দিন, এজাহারুল হক, শেখ মামুনুর রশীদ, এ.এস.এম জাহিদ হোসেন, অনির্বাণ দাশ বাবু, সোলেমান সুমন, হারুন উর রশীদ, মোঃ জাহাঙ্গীর, মোঃ আলমগীর, সাইফুল্লাহ আনছারী, রকিবুল আলম সাজ্জী, আশিকুননবী চৌধুরী, মহানগর নগর ছাত্রলীগ সভাপতি এম ইমরান আহমেদ ইমু, সহ-সভাপতি নোমান চৌধুরী, মিনহাজুল আবেদীন সানী, ওমর ফারুক, শফিকুল আলম পারভেজ, ফয়সাল অভি, আরাফাত রুবেল, মোঃ ওয়াসিম, মোঃ বেলাল, হাসান হাবিব সেতু, মোঃ কাইয়ুম, সৈয়দ তৌহিদ, ফরহাদ সায়েম, শহীদুল আলম, রাকিবুল ইসলাম, মীর মোঃ ইমতিয়াজ, ফয়সাল সাব্বির, সৈয়দ ইবনে জামান ডায়মন্ড, আব্দুল্লাহ আল নোমান সাইফ, মোঃ আলী মিঠু, আরমান সাজিদ, আব্দুল হাবিব বাপ্পী, মিজানুর রহমান প্রমূখ।
-সংবাদ বিজ্ঞপ্তি